অনলাইন ডেস্কঃ নারায়নগঞ্জ জেলা পরিষদেরআসন্ন চেয়ারম্যান পদে নির্বাচনে বাংলদেশ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পাওয়ার জন্য আওয়ামীলীগের দলীয় মনোনয়ন দেওয়ার জন্য নারায়নগঞ্জের সর্বস্তরের জনগন,
আওয়ামীলীগ,যুবলীগ ও ছাত্রলীগ সহ ভিবন্ন অংগ ও সসহযগী সংগঠনের নেতা কর্মীরা দাবী করেছেন নারায়নগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ও সাবেক পৌর প্রশাসক জননেতা এড.আবুু হাসনাত মোঃ শহিদ বাদল, কে মনোনয়ন দিয়ে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে পাওয়ার জন্য।
ভিপি বাদল নারায়নগঞ্জের একজন জনপ্রিয় নেতা। ছাত্র জীবন থেকেই ভিপি বাদল ছাত্রলীগের সাথে জড়িত ছিল।তিনি আওয়ামীলীগের দুঃসময়ে নারায়নগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী কলেজ সরকারী তোলারাম কলোজের ছাত্র ছাত্রী সংসদের ভোটে পরপর তিনবার ভিপি নির্বাচিত হন, সে সময় থেকে তাকে নারায়নগঞ্জ তথা সারা দেশের মানুষ তাকে ভিপি বাদল হিসেবে চিনে।
ভিপি বাদল নারায়নগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের আহবায়ক হিসেবে ৯০ দশকে বিএনপি জামাতের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে ছাত্র সমাজকে সুসংগঠিত করে,ভিপি বাদল এরপর জেলা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হয়ে যুব সমাজকে একত্রিত করেন,তাকে ১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে আওয়ামীলীগ থেকে তিনি নারায়নগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন লাভ করেন।
কিন্তুু মামলার কারনে নির্বাচন বন্ধ হলে ভিপি বাদল নারায়নগঞ্জ পৌরসভার প্রশাসক মনোনীত হন।২০০৮ সালে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহন করে বিপুল ভোট ও জনসমর্থন লাভ করেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্হা অর্জন করায় জননেত্রী শেখ হাসিনা তাকে নারায়নগঞ্জ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত করেন,
তিনি আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হয়ে পোর খাওয়া আওয়ামীলীগ নেতাদের পাশে দাড়িয়েছেন।হাইব্রিড নেতাদের পরিবর্তে তিনি নিরীহ, ত্যাগী নেতা কর্মীদের মূল্যায়ন করায় নারায়নগঞ্জের আওয়ামীলীগ আজ সুসংগঠিত।
করোনা মহামারী সময় তিনি সাধারন মানুষের পাশে ছিলেন।ভিপি বাদলের সমৃদ্ব রাজনৈতিক জীবনকে পাশে রেখে তার সমর্থক গন তাকে নারায়নগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন দাবী করেন।