মুক্তির কথা নিউজ
ষ্টাফ রিপোর্টারঃ নারায়নগঞ্জ, বন্দর থানার মদনপুর গ্রামে যৌতুকের টাকার জন্য গৃহবধূ নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে,গত১৫ অক্টোবর ২০২০ বৃহস্পতিবার সকাল ৯ ঘটিকায় এই ঘটনাটি ঘটে। জনা যায় মদনপুর নিবাসী মৃত সিবাজুল ইসলামের মেয়ে সুরাইয়া মিতার (৪২)এর সহিত মদনপুর ইউনিয়নের দেওয়ানবাগ নিবাসী লতিফ খন্দকারের ছেলে ইটালী প্রবাসী তাজুল খন্দকার (৪৫) বিবাহ করে, বিবাহের পর থেকে তাজুল তার স্ত্রী মিতাকে নানা ভাবে নির্ষাতন করিতে থাকে। কথায় কথায় তাজুল তার স্ত্রীর নিকট ৫ লক্ষ টাকা যৌতুক দাবী করে মারধর করিত।স্বামীর নির্যাতন সহ্য করিতে না পেরে স্ত্রী মিতা বিগত কয়েক মাস পূর্বে নিজ পিত্রালয়ে চলে আসে,ঘটনাপরম্পরা দিনে তাজুল ও তার সাথে বোন সাফিকা খন্দকার রুমা(৩৬)
আসমা খাতুন (৪৫)নাজমা খাতুন (৪৯)ভাই মহিউদ্দিন খন্দকার (৩৯)কে সাথে করে নিয়ে এসে মিতার মা, ভাইয়ের সামনে ৫লক্ষ টাকা যৌতুক দাবী করিলে গৃহবধূ মিতা প্রতিবাদ করিলে স্বামী তাজুল তার পেটে লাথি মারে, নীলা ফুলা জখম করে, অনুরুপ ভাবো তাজুলের সাথে থাকা সকলে তাজুলকে অনুসরন করে,গৃহবধূ মিতা অচেতন হয়ে পরে থাকলে তাকে নারায়নগঞ্জ জেনারেল হাসপাতলে পাঠানো হলে জরুরী বিভাগের চিকিৎসকগন চিকিৎসা দেন,লম্পট স্বামী মিতাকে নির্ষাতন করে নানা ভাবো হুমকী দিয়ে যাচ্ছে,অসহায় মিতা তার নির্যাতনের কথা সকলের কাছে বললেও নির্যাতনকারীরা প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ এগিয়ে আসেনি। তাজুল ইতি পূর্বেকার আরও মেয়ে বিবাহ করে তাদের জীবন নষ্ট করেছে বলে জানায় নির্যাতিত মিতার পরিবার। তার আগের সংসারের একটি ছেলেও আছে যে প্রতিনিয়ত মিতাকে হুমকী দিয়ে যাচ্ছে।মিতার স্বামী তাজুল যে কোন সময় দেশ ত্যাগ করতে পারে তাই এই বিষয়ে তার পরিবার প্রশাসনের দৃষ্টি কামনা করেছে।
