১৯ জুন ২০২০
বিশেষ প্রতিনিধিঃ লক্ষীপুর সদর থানার দূর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা ঢাকা-নারায়নগঞ্জের গার্মেন্টস এক্সোসরিস ব্যবসায়ী ইব্রাহীম পাটোয়ারী এর মেয়ে সুমাইয়া জান্নাত লুলু (১৯) কে গত ১০জুন ২০২০ ইং তারিখে পাশ্ববতী গ্রামে বিয়ে দেন, বিয়ের পর বিগত ১৫জুন ২০২০ ইং তারিখে স্বামী সহ জান্নাত বেড়াইতে তার পিতার নাঃগঞ্জের বাসায় আসিলে লক্ষীপুর একই গ্রামের এবং একই বাড়ীর প্রতিবেশী সৌরভ (১৭) এবং তার পিতা নাঃগঞ্জ বি,এই,ডব্লিউ,টি,এ’র মাষ্টার আঃ হালিম(৫৫) সুমাইয়াকে মিথ্যা প্রলভোন দেখিয়ে পিতার বাসা থেকে নারায়নগঞ্জ ৫ নাম্বার ঘাট এলাকায় যেতে বললে মেয়ে সরল বিস্বাসে পিতা হালিম মাষ্টার ও পুত্র সৌরভ এর নিকট গেলে জান্নাতকে আপহরন করে সৌরবের চাচাত ভাই সুমন এর বাসায় নিয়ে যায় এবং সেই সময় থেকে সৌরভ ও জান্নাতের মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে।
মেয়ের পিতা, বার বার ছেলের পিতার সহিত দেখা করলে সৌরভের পিতা মাষ্টার হালিম জানায় মেয়ে নিরাপদে আছে, মেয়েকে পেতে হলে তার ছেলেকে ব্যবসা দিতে হবে এবং মেয়েকে পুনরায় সৌরভের কাছে বিয়ে দিতে হবে,বিষয়টি নিয়ে মেয়ে জান্নাতের পিতা ইব্রাহীম নারায়নগঞ্জ সদর মডেল থানায় যোগাযোগ ও অভিযোগ দায়ের করিলে থানার অফিসার ইনচার্জ(তদন্ত) মোস্তাফিজুর রহমান হালিম মাষ্টার কে ফোন করিলে সে মেয়েকে ফেরত দিতে কিছু সময় চায়,কিন্তুু সময় পেয়ে উক্ত হালিম মাষ্টার তার গ্রামের বাড়ীতে লক্ষীপুর থানায় উল্টো সৌরভকে আপহরনের কথা বলে জি,ডি করেলে উক্ত থানার এ. এস.আই আল আমিন তদন্তে যায়,এমতবস্হায় মেয়েকে হারিয়ে তার পিতা মাতা নিরাপত্তাহিনতায় দিনাতিপাত করছে,তরা অবিলম্বে তার নব বিবাহিত মেয়েকে ফিরে পাওয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামসা করছে।এ দিকে বি,আই,ডব্লিউ,টি,এ’র মাষ্টার হাকিম মিয়া তার ছেলেকে লুকিয়ে রেখে তার ভাতিজা সুমন ও দুই শ্যালক ফেরদৌস ও ফরহাদ কে দিয়ে প্রভাবশালী নানা মহলের মাধ্যমে সুমাইয়া’র পরিবারকে হুমকী দিয়ে যাচ্ছে।