ডেস্ক রির্পোটঃ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ২২ তম জাতীয় সম্মেলনে পুনরায় একটানা ৪র্থ বারের মতো বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য নির্বাচিত হলেন আন্তজাতিক খ্যাতি সম্পূর্ন বক্তা, বিশিষ্ট ইসলামিক চিন্তাবিদ, পীর -এ -কামেল আল্লামা ড.খন্দকার গোলাম মওলা নকশেবন্দী।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগ সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অধিক প্রিয় আস্তাভাজন নকশেবন্দী হুজুর ইতিপূর্বে ইসলামিক ফাউন্ডেশন,বাংলাদেশের ২ বারের গর্ভনর এবং পর পর ৩ বার কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আস্হাভাজন নকশেবন্দী হুজুর দেশের ভিবন্ন স্হানে ইসলামের প্রচার প্রসারে মসজিদ, মাদ্রাসা, খানকা তৈরী করে ইসলামের খেদমত করে যাচ্ছেন। তিনি আশেকে রাসুল হিসেবে আর্ন্তজাতিক ভাবে স্বীকৃত একজন ইসলামিক চিন্তাবিদ ও বক্তা। তিনি দেশে বিদেশে বিভিন্ন ইসলামিক মাহফিলে ইসলামের আলোচনা সহ বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরেন,তিনি তার বক্তিতায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বঙ্গরত্ন নামে ভুষিত করে থাকেন। নকশেবন্দী হুজুর তার ইসলামিক আলোচনায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর বংশ পরিচয় এদেশে ইসলামের প্রচারক হিসেবে সাধারন ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের নিকট তুলে ধরেন।
নকশেবন্দী হুজুর দ্বীনী শিক্ষার পাশাপাশি যুক্তরাজ্য সহ বিশ্বের বহুদেশে শিক্ষা অর্জন সহ ইসলামের প্রচার ও প্রসারে কাজ করেছেন,জাতীয় মসজিদ বায়তুল-মোকারম এ আওয়ামীলীগের উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য ও ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে আওয়ামীলীগের বিভন্ন কর্মসূচী পালন করে ইতিমধ্যে আওয়ামীলীগের নেতা কর্মী ও সাধারন মুসল্লিদের নিকট প্রিয় হয়ে উঠেছেন।
নকশেবন্দী হুজুরের নোতৃত্বে আলেম সমাজ আজ একত্রিত তিনি একাদারে সুন্নি আলেম ওলামাদের নেতৃত্ব দিলেও ইতিমধ্যে তিনি কওমী ঘরনার আলেম ওলামাদের সাথে দেশের ভিবন্ন স্হানে সমাবেশ ও মতবিনিময় করেছেন।
কিছুদিন পূর্বে নকশেবন্দী হুজুর নারায়নগঞ্জে তেমনি একটি কাওমী মাদ্রাসার আলেম ওলামাদেন সংগঠন জাতীয় ইমাম সমিতির একটি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত থেকে তাদের আশা আকাংখার কথা শুনেন এবং তাদের কথা গুলো সরকারের উচ্চ পর্যায়ে পৌছানোর আশ্বাস দেন।
তাই আওয়ামীলীগের নেত,কর্মী ও আলেম ওলামাদের দাবী আন্তজাতিক খ্যাতি সম্পূর্ন বক্তা, বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ, পীর এ কামেল আল্লামা ড.খন্দকার গোলাম মওলা নকশেবন্দীকে পুনরায় আওয়ামীলীগের ধর্ম বিষয়ক উপ কমিটির চেয়ারম্যান ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা করা হোক,তবেই দেশের ধর্ম প্রান মুসলমান ও আলেম ওলামাদের সুখ,দুঃখের কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে তুলে ধরতে পারবেন।